লক্ষ্মীজনার্দন মন্দির, চেচুয়া ডিঙ্গলহাটি, জাঙ্গিপাড়া ব্লক, হুগলি
শ্যামল কুমার ঘোষ
হাওড়া-তারকেশ্বর রেলপথে হরিপাল ১৬ তম রেলস্টেশন। রেলপথে হাওড়া থেকে দূরত্ব ৪৫ কিমি। হরিপাল স্টেশন থেকে হরিপাল-জাঙ্গিপাড়া-জগৎবল্লভপুর রাস্তায়, জাঙ্গিপাড়া ব্লকের একটি গ্রাম প্রসাদপুর। এই প্রসাদপুর গ্রাম থেকে এক কিমি দূরের একটি গ্রাম চেচুয়া ডিঙ্গলহাটি। গ্রামে সেন পরিবার কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত একটা পুরানো লক্ষ্মী জনার্দনের মন্দির আছে।
মন্দিরটি পাঁচ শিখর বিশিষ্ট একটি দালান ঘর মাত্র। শিখরগুলি খাঁজকাটা। পাদপীঠটি বর্গাকার। একটিই প্রবেশদ্বার। মন্দিরের চারিদিকে আগাছা-জঙ্গল। মন্দিরের দেওয়ালে পঙ্খের মতো বালি-সিমেন্ট দিয়ে তৈরী নকশা, ফুল, লতাপাতা ও একটি কৃষ্ণ-রাধিকার মূর্তি আছে। গর্ভগৃহে শ্রীশ্রী লক্ষ্মীজনার্দন ( শালগ্রাম শিলা ) নিত্য পূজিত। মন্দিরটির সংস্কার হওয়া দরকার।
মন্দিরটি পরিদর্শনের তারিখ : ০৭.১২.২০১৬
কী ভাবে যাবেন ?
চেচুয়া ডিঙ্গলহাটির মন্দিরে যেতে হলে হাওড়া থেকে তারকেশ্বর লোকালে উঠুন। নামুন হরিপাল স্টেশনে। স্টেশনের পাশ থেকে জগৎবল্লভপুর গামী বাসে উঠুন। যদি এই বাস না পান তবে জাঙ্গিপাড়া থানা গামী ট্রেকারে উঠুন। জাঙ্গিপাড়া থানা থেকে জগৎবল্লভপুর গামী বাস বা 'ম্যাজিক' গাড়িতে উঠুন। নামুন প্রসাদপুর। সেখান থেকে রিকশায় বা হেঁটে মন্দির।
এই মন্দির দেখার আগে আপনি পূর্ব গোবিন্দপুরের চণ্ডী মন্দির দেখে নিতে পারেন। মন্দিরটি সম্বন্ধে জানতে ক্লিক করুন :
লক্ষ্মীজনার্দনের মন্দির |
সিমেন্ট-বালির কাজ - ১ |
সিমেন্ট-বালির কাজ - ২ |
সিমেন্ট-বালির কাজ - ৩ |
সিমেন্ট-বালির কাজ - ৪ |
চেচুয়া ডিঙ্গলহাটির মন্দিরে যেতে হলে হাওড়া থেকে তারকেশ্বর লোকালে উঠুন। নামুন হরিপাল স্টেশনে। স্টেশনের পাশ থেকে জগৎবল্লভপুর গামী বাসে উঠুন। যদি এই বাস না পান তবে জাঙ্গিপাড়া থানা গামী ট্রেকারে উঠুন। জাঙ্গিপাড়া থানা থেকে জগৎবল্লভপুর গামী বাস বা 'ম্যাজিক' গাড়িতে উঠুন। নামুন প্রসাদপুর। সেখান থেকে রিকশায় বা হেঁটে মন্দির।
এই মন্দির দেখার আগে আপনি পূর্ব গোবিন্দপুরের চণ্ডী মন্দির দেখে নিতে পারেন। মন্দিরটি সম্বন্ধে জানতে ক্লিক করুন :
-------------------------------------------
আমার ইমেল : shyamalfpb@gmail.com প্রয়োজনে যোগাযোগ করতে পারেন।
--------------------------------------------
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন