মঙ্গলবার, ৩১ অক্টোবর, ২০১৭

Abandoned Raghunath Temple, Mallick Bari, Aknapur, Hooghly, West Bengal



পরিত্যক্ত  রঘুনাথ  মন্দির,  আকনাপুর,  হুগলি

শ্যামল  কুমার  ঘোষ 


            হাওড়া-তারকেশ্বর  রেলপথে তারকেশ্বরের  আগের  স্টেশন  লোকনাথ।  রেলপথে  হাওড়া  থেকে  দূরত্ব  ৫৫  কিমি।  লোকনাথ  স্টেশন  থেকে  ২ / ৩  কিমি  দূরের  একটি  গ্রাম  বালিগোড়ী।  বালিগোড়ী  থেকে  ৩  কিমি  দূরের  একটি  গ্রাম  আকনাপুর।  বালিগোড়ী  বাজার  থেকে  রিকশায়  এই  গ্রামে  যাওয়া  যায়।  তারকেশ্বর  থেকে  বাসে  বালিগোড়ী  বাজারে  নেমেও  এই  গ্রামে  যেতে  পারেন।  গ্রামে  স্থানীয়  মল্লিক  পরিবার  কর্তৃক  প্রতিষ্ঠিত  ও  'টেরাকোটা'  সমৃদ্ধ  'রঘুনাথ'  মন্দির  আছে।  মন্দিরটি  বর্তমানে পরিত্যক্ত।  

            মন্দিরটি  উঁচু  ভিত্তি  বেদির  উপর  স্থাপিত,  পূর্বমুখী,  ত্রিখিলান  প্রবেশপথ  যুক্ত  ও  আটচালা  শৈলীর।  এক  দ্বার  বিশিষ্ট  মন্দিরটি  অলিন্দযুক্ত  মন্দিরের  সামনের  দেওয়াল  'টেরাকোটা'  অলংকরণে  অলংকৃত।  পরিত্যক্ত  হলেও  মন্দিরের  দেওয়ালে  যেটুকু  'টেরাকোটা'  অলংকরণ  এখনও  অবশিষ্ট  আছে  তা  দেখে  বোঝা  যায়  এই  টেরাকোটা  খুবিই  উন্নত  মানের।  মন্দিরে  টেরাকোটার  বিষয়  -  প্রতীক  শিবমন্দির  ও  তার  মধ্যে  শিবলিঙ্গ,  রামরাবণের  যুদ্ধ,  ফুলকারি  নকশা,  পাখি  ও  বিভিন্ন  মূর্তি  ইত্যাদি।  মন্দিরটি  ১৬৬২  শকাব্দে ( ১৭৪০ খ্রিস্টাব্দে )  প্রতিষ্ঠিত।  মন্দিরে  একটি  প্রতিষ্ঠাফলক  আছে।  মন্দিরের  গর্ভগৃহে  আগে  শ্রীশ্রী  রঘুনাথ  জিউ  ( নারায়ণ  শিলা )  পূজিত  হতেন।  বর্তমানে  তিনি  পাশের  মল্লিক  বাড়িতে  পূজিত  হচ্ছেন। 

            মন্দিরটি  পরিদর্শনের  তারিখ :  ২৬.১০.২০১৭
   
        
পরিত্যক্ত  রঘুনাথ  মন্দির  
    
মন্দিরের  সামনের  ত্রিখিলান  বিন্যাস 

মাঝের  খিলানের  উপরের  কাজ 

বড়  করে - ১

বড়  করে - ২

মন্দিরের  ডানদিকের  খিলানের  উপরের  কাজ 

মন্দিরের  বাঁ  দিকের  খিলানের  উপরের  কাজ 

বড়  করে 

প্রতিষ্ঠাফলক 

একটি  স্তম্ভের  কাজ 

কুলুঙ্গির  মধ্যের  কাজ  ও  নকশা - ১

কুলুঙ্গির  মধ্যের  কাজ   ও  নকশা - ২

কুলুঙ্গির  মধ্যের  কাজ   ও  নকশা - ৩

নকশা - ১

নকশা - ২

নকশা - ৩

নকশা - ৪


 সহায়ক  গ্রন্থ : 
          ১)  হুগলি  জেলার  পুরাকীর্তি :  নরেন্দ্রনাথ  ভট্টাচার্য

----------------------------------------------------------

রামায়ণের ৭টি খণ্ডের ৬৪ টি উপাখ্যান ও ১৮৫ টি টেরাকোটা ফলকের আলোকচিত্র সংবলিত আমার লেখা এবং 'রা প্রকাশন' কর্তৃক প্রকাশিত বই 'বাংলার টেরাকোটা মন্দিরে রামায়ণ' প্রকাশিত হয়েছে।


 বইটি ডাক যোগে সংগ্রহ করতে হলে যোগাযোগ করুন :  9038130757 এই নম্বরে। 

কলকাতার কলেজস্ট্রিটের মোড়ে দুই মোহিনীমোহন কাঞ্জিলালের কাপড়ের দোকানের মাঝের রাস্তা ১৫, শ্যামাচরণ দে স্ট্রিটের উপর অবস্থিত বিদ্যাসাগর টাওয়ারের দু'তলায় 'রা প্রকাশনে'র দোকান। ওখান থেকে বইটি সংগ্রহ করতে পারেন। কোনও অসুবিধা হলে উপরোক্ত নম্বরে ফোন করতে পারেন।
 
--------------------------------------------------------

বৃহস্পতিবার, ১৯ অক্টোবর, ২০১৭

Shrishri Madanmohan Balaram Jiu Temple, Rudrani, Hooghy, West Bengal


শ্রীশ্রী মদনমোহন  বলরাম  জিউ  মন্দির,  রুদ্রাণী,  হুগলি 

শ্যামল  কুমার  ঘোষ  

            হুগলি  জেলার  ধনিয়াখালি  ব্লকের  একটি  গ্রাম  রুদ্রাণী।  এখানকার  মদনমোহন  বলরাম  মন্দির  বিখ্যাত।  কথিত  আছে,  ঠাকুর  বৈরাগ্য  নামে  এক  সাধক  বৃন্দাবন  থেকে  মদনমোহনকে  এখানে  এনে  প্রতিষ্ঠা  করেন।  তিনি  বৃন্দাবনের  গিরিগোবর্ধনের  গুহায়  এই  দারু  বিগ্রহ  পেয়েছিলেন।  রুদ্রাণীতে  তিনি  আশ্রম  প্রতিষ্ঠা  করে  বিগ্রহের  সেবা-পুজো  করতে  থাকেন।  পাঠান  নৃপতি  দাউদ  খাঁ   মোঘলদের  তাড়া  খেয়ে  তাঁর  আশ্রমে  এসে  আশ্রয়  নেন।  তিনি  এখানে  কিছুদিন  নিরাপদে  থাকেন।  যাবার  সময়  তিনি   ঠাকুর  বৈরাগ্যকে  বেশ  কিছু  অর্থ  দিয়ে  যান।  সেই  অর্থে  মন্দির  নির্মিত  হয়। 

            বহুবার  সংস্কৃত  মন্দিরটি  দালান  ধরণের।  ২০১৭  সালে  বর্তমান  মন্দিরটি  সোমসপুরের  প্রফেসর ( ডঃ )  গোপাল  চন্দ্র  ভর  ও  শ্রী  দুলাল  চন্দ্র  ভর  তাঁদের  বাবা-মায়ের  স্মৃতি  রক্ষার্থে  পুনরায়  নির্মাণ  করে  দেন।  মন্দিরের  একটি  কক্ষে  নীলবর্ণ  মদনমোহন  ও  শুভ্রবর্ণ  বলরাম  ও  অন্য  একটি  কক্ষে  স্বর্ণবর্ণ  রাধিকা  ও  রেবতী  মূর্তি  প্রতিষ্ঠিত।  চারটিই  দারুমূর্তি।  মন্দিরে  ঠাকুর  বৈরাগ্যের  সমাধি  আছে। 

            হাওড়া-বর্ধমান  ( কর্ড )  লাইনের  একটি  স্টেশন  ধনিয়াখালি  হল্ট।  রেলপথে  দূরত্ব  ৪৮  কিমি।  এই  স্টেশন  থেকে  অটোতে  সহজেই  মন্দিরে  যাওয়া  যায়।  ১৭  নম্বর  ( চুঁচুড়া-ধনিয়াখালি )  বাসে  রুদ্রাণীর  মল্লিকপুর  বাজারে  নেমে  উত্তর  দিকের  রাস্তা  ধরে  কিছুটা  হাঁটলেই  মন্দির। 


মদনমোহন  বলরাম  মন্দির


  সহায়ক  গ্রন্থাবলী :        
         ১)  হুগলি  জেলার  ইতিহাস  ও  বঙ্গসমাজ ( ২ য়  খণ্ড ) :  সুধীরকুমার  মিত্র
        ২)  হুগলি  জেলার  পুরাকীর্তি :  নরেন্দ্রনাথ  ভট্টাচার্য

----------------------------------------------------------

রামায়ণের ৭টি খণ্ডের ৬৪ টি উপাখ্যান ও ১৮৫ টি টেরাকোটা ফলকের আলোকচিত্র সংবলিত আমার লেখা এবং 'রা প্রকাশন' কর্তৃক প্রকাশিত বই 'বাংলার টেরাকোটা মন্দিরে রামায়ণ' প্রকাশিত হয়েছে।


 বইটি ডাক যোগে সংগ্রহ করতে হলে যোগাযোগ করুন :  9038130757 এই নম্বরে। 

কলকাতার কলেজস্ট্রিটের মোড়ে দুই মোহিনীমোহন কাঞ্জিলালের কাপড়ের দোকানের মাঝের রাস্তা ১৫, শ্যামাচরণ দে স্ট্রিটের উপর অবস্থিত বিদ্যাসাগর টাওয়ারের দু'তলায় 'রা প্রকাশনে'র দোকান। ওখান থেকে বইটি সংগ্রহ করতে পারেন। কোনও অসুবিধা হলে উপরোক্ত নম্বরে ফোন করতে পারেন।

--------------------------------------------------------   

Bishalakshi Temple, Sinet, Hooghly, West Bengal


বিশালাক্ষী  মন্দির,  সিনেট  / সেনেট,  হুগলি

শ্যামল  কুমার  ঘোষ  

            হুগলি  জেলার  পোলবা-দাদপুর  ব্লকের  একটি  গ্রাম  সিনেট  বা  সেনেট।  এই  গ্রামের  আগের  নাম  ছিল  সেনহাটি  বা  সানিহাটি।  গ্রামটি  চুঁচুড়া-ধনিয়াখালি  বাস  রাস্তায়  অবস্থিত।  চুঁচুড়া  বা  ধনিয়াখালি  হল্ট  স্টেশন  থেকে  ১৭  নম্বর  বাসে  যাওয়া  যায়।  এখানকার  বিশালাক্ষী  মন্দির  বিখ্যাত। 

            দেবীর  দ্বিভুজা  মৃন্ময়ী  মূর্তি।  প্রাচীন  কালে  স্থানীয়  হালদার  বংশ  কর্তৃক  প্রতিষ্ঠিত।  একবার  বর্ধমানের  মহারাজা  সংকটাপন্ন  রোগে  আক্রান্ত  হন।  মহারাজের  একজন  কর্মচারী  ছিলেন  পোলবা  অঞ্চলের  বাসিন্দা।  তিনি  এই  বিশালাক্ষীর  প্রসাদি  ফুল  ও  চরণামৃত  নিয়ে  মহারাজকে  দেন।  চরণামৃত   গ্রহণের  পর  মহারাজের  রোগের  উপশম  হয়।  আরোগ্য  লাভের  পর  বর্ধমানের  মহারাজা  দেবীর  বর্তমান  মন্দির  নির্মাণ  করে  দেন।  উত্তরপাড়ার  মুখোপাধ্যায়রা  দেবীর  সেবার  ব্যবস্থা  করেন। 

            অল্প  উঁচু  ভিত্তিবেদির  উপর  স্থাপিত,  দক্ষিণমুখী,  জোড়বাংলা  মন্দিরের  গায়ে  আগে  টেরাকোটা  অলংকারে  অলংকৃত  ছিল।  কিন্তু  সেই  টেরাকোটার  কিছুই  আজ  অবশিষ্ট  নেই।  মন্দিরটি  ১২২৯  বঙ্গাব্দে  বা  ১৮২২  খ্রিস্টাব্দে  নির্মিত  বলে  পূর্বসূরিদের  গ্রন্থে  লেখা  আছে।  কিন্তু  ১৪১৯  বঙ্গাব্দে  মন্দির  সংস্কারের  সময়  যে  লেখা  হয়েছে  তা  ১৪০২  বলে  উল্লেখ  করা  হয়েছে।  মন্দিরে  একটি  প্রতিষ্ঠাফলক  লাগানো  থাকলেও  তা  এখন  পড়া  যায়  না।  গর্ভগৃহের  সামনে  ত্রিখিলান  অলিন্দ।  মন্দিরের  সামনে   টিনের  চাল  দেওয়া  একটি  নাটমন্দির  আছে। 

            সুদূর  অতীতে  কেদারমতি  নদী  যখন  বেগবতী  ছিল  তখন  পারাপারের  জন্য  দুই  তীরে  দুটি  ঘাট  ছিল,  সেই  দুটি  ঘাটের  উত্তর  দিকে  অবস্থান  ছিল  দ্বারবাসিনীর  বিষহরি  ও  দক্ষিণ  দিকে  অবস্থান  ছিল  সিনেটের  বিশালাক্ষী।  দ্বারবাসিনীর  বিষহরি  ও  সিনেটের  বিশালাক্ষী  বিশেষ  লোকধর্মীয়  কার্জকরণসূত্রে  আবদ্ধ,  উভয়ে  দুই  বোন  হিসাবে  কল্পিত   

            গর্ভগৃহে  শাড়ি  পরিহিতা  বিশালাক্ষী  দেবীর  মূর্তি  দণ্ডায়মান।  দেবীর  বাঁহাতে  পান  পাত্র,  ডানহাতে  খাঁড়া,  গলায়  নরমুণ্ডমালা।  শিব  দেবীর  পদতলে  শয়ান।  দেবীর  ডান   পা  শিবের  উপর  সংন্যস্ত  এবং  বাঁ  পা  অসুরের  খণ্ডিত  মস্তকের  উপর  স্থাপিত।   দেবীর  মুখের  উপরের  দন্তপংক্তি  বিকশিত,  স্মিতহাস্যযুক্ত।  দেবীর  দক্ষিণ  দিকে  মহাদেব,  লক্ষ্মী,  ও  গণপতি  এবং  বাঁ  দিকে  শ্রীরামচন্দ্র,  সরস্বতী  ও  কার্তিকের  মূর্তি  আছে।  পিছনে  আছে  ভূত  প্রেতাদি।   

মন্দিরের  তোরণ 

নাটমন্দির  সহ  বিশালাক্ষী  মন্দির 

মন্দিরের  সামনের  ত্রিখিলান  বিন্যাস 

বিশালাক্ষী  মা  অন্যান্য  দেবদেবীর  মূর্তি 

বিশালাক্ষী  মা - ১

বিশালাক্ষী  মা - ২

  সহায়ক  গ্রন্থাবলী :        
         ১)  হুগলি  জেলার  ইতিহাস  ও  বঙ্গসমাজ ( ২ য়  খণ্ড ) :  সুধীরকুমার  মিত্র
         ২)  হুগলি  জেলার  পুরাকীর্তি :  নরেন্দ্রনাথ  ভট্টাচার্য
         ৩ ) পশ্চিমবঙ্গ  ভ্রমণ  ও  দর্শন : ভূপতিরঞ্জন  দাস 

----------------------------------------------------------

রামায়ণের ৭টি খণ্ডের ৬৪ টি উপাখ্যান ও ১৮৫ টি টেরাকোটা ফলকের আলোকচিত্র সংবলিত আমার লেখা এবং 'রা প্রকাশন' কর্তৃক প্রকাশিত বই 'বাংলার টেরাকোটা মন্দিরে রামায়ণ' প্রকাশিত হয়েছে।


 বইটি ডাক যোগে সংগ্রহ করতে হলে যোগাযোগ করুন :  9038130757 এই নম্বরে। 

কলকাতার কলেজস্ট্রিটের মোড়ে দুই মোহিনীমোহন কাঞ্জিলালের কাপড়ের দোকানের মাঝের রাস্তা ১৫, শ্যামাচরণ দে স্ট্রিটের উপর অবস্থিত বিদ্যাসাগর টাওয়ারের দু'তলায় 'রা প্রকাশনে'র দোকান। ওখান থেকে বইটি সংগ্রহ করতে পারেন। কোনও অসুবিধা হলে উপরোক্ত নম্বরে ফোন করতে পারেন। 

--------------------------------------------------------         

Dolmancha, Talchinan, Hooghly, West Bengal


দোলমঞ্চ, তালচিনান,হুগলি 

শ্যামল  কুমার  ঘোষ 

            হুগলি জেলার পোলবা-দাদপুর ব্লকের একটি গ্রাম তালচিনান। গ্রামটি চুঁচুড়া-ধনিয়াখালি বাস রাস্তায় অবস্থিত। চুঁচুড়া বা ধনিয়াখালি হল্ট স্টেশন থেকে ১৭ নম্বর বাসে যাওয়া যায়। এখানে পাঠকবংশ কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত জনার্দনের একটি দোলমঞ্চ আছে।

            উঁচু ভিত্তিবেদির উপর স্থাপিত দোলমঞ্চটি পঞ্চরত্ন ধরণের। কেদ্রীয় চূড়াটি উঁচু। প্রতিটি শিখরের উপরিভাগ রেখদেউল ধরণের আড়াআড়িভাবে খাঁজকাটা। চারটি স্তম্ভের উপর দোলমঞ্চটি দণ্ডায়মান। স্তম্ভগুলি পরস্পর ধনুরাকৃতি খিলানে  দ্বারা সংযুক্ত। ১৭১৪ শকাব্দে ( ১৭৯২খ্রিষ্টাব্দ ) নির্মিত দোলমঞ্চটির  সামনের দিক পুরো দেওয়াল জুড়ে উত্তম 'টেরাকোটা' অলংকারে অলংকৃত। পাশের দেওয়াল দুটির শুধু খিলানের উপর 'টেরাকোটা' আছে। তবে সংস্কারের সময় রঙের প্রলেপ দেওয়াতে এই 'টেরাকোটা' কিছুটা এখন ম্লান। 


দোলমঞ্চ ( আমার ডান দিক থেকে তোলা )

দোলমঞ্চ ( আমার বাঁ  দিক থেকে তোলা )

দোলমঞ্চের সামনের বিন্যাস 

দোলমঞ্চের সামনের একাংশ 

দোলমঞ্চের সামনের অপরাংশ 

দোলমঞ্চের সামনের উপর দিকেরবিন্যাস 

সামনের দিকের খিলানের উপরের কাজ 

প্রতিষ্ঠাফলক 

দোলমঞ্চের বাঁ পাশের খিলানের উপরের কাজ

দোলমঞ্চের ডান পাশের খিলানের উপরের কাজ

বড় করে 

ভিত্তিবেদি সংলগ্ন কাজ - ১

ভিত্তিবেদি সংলগ্ন কাজ - ২ 

ভিত্তিবেদি সংলগ্ন কাজ - ২ ( বড় করে )

দোলমঞ্চের ডান দিকের কোনাচ 

কুলুঙ্গির মধ্যে কাজ - ১

কুলুঙ্গির মধ্যের কাজ - ২

কুলুঙ্গির মধ্যের কাজ - ৩

কুলুঙ্গির মধ্যের কাজ - ৪

কুলুঙ্গির মধ্যের কাজ - ৫

কুলুঙ্গির মধ্যের কাজ - ৬

কুলুঙ্গির মধ্যের কাজ - ৭

দোলমঞ্চের বাঁ দিকের কোনাচ 

 সহায়ক গ্রন্থাবলী :            
         ১)  হুগলি জেলার পুরাকীর্তি : নরেন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য 

----------------------------------------------------------

রামায়ণের ৭টি খণ্ডের ৬৪ টি উপাখ্যান ও ১৮৫ টি টেরাকোটা ফলকের আলোকচিত্র সংবলিত আমার লেখা এবং 'রা প্রকাশন' কর্তৃক প্রকাশিত বই 'বাংলার টেরাকোটা মন্দিরে রামায়ণ' প্রকাশিত হয়েছে।


 বইটি ডাক যোগে সংগ্রহ করতে হলে যোগাযোগ করুন :  9038130757 এই নম্বরে। 

কলকাতার কলেজস্ট্রিটের মোড়ে দুই মোহিনীমোহন কাঞ্জিলালের কাপড়ের দোকানের মাঝের রাস্তা ১৫, শ্যামাচরণ দে স্ট্রিটের উপর অবস্থিত বিদ্যাসাগর টাওয়ারের দু'তলায় 'রা প্রকাশনে'র দোকান। ওখান থেকে বইটি সংগ্রহ করতে পারেন। কোনও অসুবিধা হলে উপরোক্ত নম্বরে ফোন করতে পারেন।

--------------------------------------------------------