শ্রীশ্রীগুহ্যকালিকা  মন্দির,  আকালিপুর,  বীরভূম 
শ্যামল  কুমার  ঘোষ 
            বীরভূম  জেলার  নলহাটি  থানার  অন্তর্গত  একটি  গ্রাম  আকালিপুর।  গ্রামটি  মহারাজা  নন্দকুমারের  জন্মস্থান  ভদ্রপুরের  সংলগ্ন।  পূর্ব  রেলপথের  আজিমগঞ্জ-নলহাটি  শাখার  লোহাপুর  রেলস্টেশন  থেকে  সহজেই  এই  গ্রামে  যাওয়া  যায়। 
            গ্রামের  দক্ষিণে  মহারাজ  নন্দকুমার  প্রতিষ্ঠিত  সর্পাসীনা,  সর্পাভরণে  ভূষিতা,  বরাভয়দায়িনী,  দ্বিভুজা,  জগন্মাতা  শ্রীশ্রীগুহ্যকালিকা  মাতার  মন্দিরটি  দ্রষ্টব্য। 
উঁচু ভিত্তিবেদির উপর স্থাপিত, দক্ষিণমুখী, ইঁটের তৈরি মন্দিরটি অষ্টকোণাকৃতি। গর্ভগৃহের চারদিকে প্রদক্ষিণ করার পথ আছে। মন্দিরের তিনটি প্রবেশদ্বার। মূলদ্বারটি দক্ষিণ দিকে। এছাড়া আরও দুটি প্রবেশদ্বার আছে, একটি পূর্ব দিকে, অপরটি পশ্চিম দিকে। মন্দিরের চৌকাঠগুলি ব্যাসাল্ট ( Basalt ) পাথরে নির্মিত। জনশ্রুতি, এই মন্দিরটি নির্মাণকালে হঠাৎ মন্দিরটির দেওয়াল ফেটে যায় এবং রাতে দেবী স্বপ্নে দেখা দিয়ে বলেন যেহেতু তিনি স্মশানবাসিনী তাই তাঁর জন্য মন্দিরের দরকার নেই। মন্দিরের উত্তর-পূর্ব দিকের দুটি ফাটল এখনও সেই ঘটনার সাক্ষী দেয়। মন্দিরটি ১১৭৮ বঙ্গাব্দের ১১ ই মাঘ রটন্তী কালী পুজোর দিন প্রতিষ্ঠিত হয়। ইং ২০০৪ সালে আকালিপুর গ্রামের সত্যব্রত মুখোপাধ্যায়ের কন্যা মধুমিতা মুখোপাধ্যায় মন্দিরটির সংস্কার করেন।
গর্ভগৃহে শ্রীশ্রীগুহ্যকালিকা মাতার কাল পাথরের মনমুগ্ধকর মূর্তি নিত্য পূজিত। প্রতি বছর মাঘ মাসের রটন্তী কালী পুজোর দিন মহা সমারোহে দেবীর পূজা অনুষ্ঠিত হয়।
উঁচু ভিত্তিবেদির উপর স্থাপিত, দক্ষিণমুখী, ইঁটের তৈরি মন্দিরটি অষ্টকোণাকৃতি। গর্ভগৃহের চারদিকে প্রদক্ষিণ করার পথ আছে। মন্দিরের তিনটি প্রবেশদ্বার। মূলদ্বারটি দক্ষিণ দিকে। এছাড়া আরও দুটি প্রবেশদ্বার আছে, একটি পূর্ব দিকে, অপরটি পশ্চিম দিকে। মন্দিরের চৌকাঠগুলি ব্যাসাল্ট ( Basalt ) পাথরে নির্মিত। জনশ্রুতি, এই মন্দিরটি নির্মাণকালে হঠাৎ মন্দিরটির দেওয়াল ফেটে যায় এবং রাতে দেবী স্বপ্নে দেখা দিয়ে বলেন যেহেতু তিনি স্মশানবাসিনী তাই তাঁর জন্য মন্দিরের দরকার নেই। মন্দিরের উত্তর-পূর্ব দিকের দুটি ফাটল এখনও সেই ঘটনার সাক্ষী দেয়। মন্দিরটি ১১৭৮ বঙ্গাব্দের ১১ ই মাঘ রটন্তী কালী পুজোর দিন প্রতিষ্ঠিত হয়। ইং ২০০৪ সালে আকালিপুর গ্রামের সত্যব্রত মুখোপাধ্যায়ের কন্যা মধুমিতা মুখোপাধ্যায় মন্দিরটির সংস্কার করেন।
গর্ভগৃহে শ্রীশ্রীগুহ্যকালিকা মাতার কাল পাথরের মনমুগ্ধকর মূর্তি নিত্য পূজিত। প্রতি বছর মাঘ মাসের রটন্তী কালী পুজোর দিন মহা সমারোহে দেবীর পূজা অনুষ্ঠিত হয়।
![]()  | 
| শ্রীশ্রীগুহ্যকালিকা মাতার মন্দির - ১ | 
![]()  | 
| শ্রীশ্রীগুহ্যকালিকা মাতার মন্দির - ২ | 
![]()  | 
| শ্রীশ্রীগুহ্যকালিকা মাতা - ১ | 
------------------------------------------------
রামায়ণের ৭টি খণ্ডের ৬৪ টি উপাখ্যান ও ১৮৫ টি টেরাকোটা ফলকের আলোকচিত্র সংবলিত আমার লেখা এবং 'রা প্রকাশন' কর্তৃক প্রকাশিত বই 'বাংলার টেরাকোটা মন্দিরে রামায়ণ' প্রকাশিত হয়েছে। বইটির মুদ্রিত মূল্য - ৫৯৯ টাকা।
 বইটি ডাক যোগে সংগ্রহ করতে হলে যোগাযোগ করুন :  9038130757 এই নম্বরে। 
কলকাতার কলেজস্ট্রিটের মোড়ে দুই মোহিনীমোহন কাঞ্জিলালের কাপড়ের দোকানের মাঝের রাস্তা ১৫, শ্যামাচরণ দে স্ট্রিটের উপর অবস্থিত বিদ্যাসাগর টাওয়ারের দু'তলায় 'রা প্রকাশনে'র দোকান। ওখান থেকে বইটি সংগ্রহ করতে পারেন। কোনও অসুবিধা হলে উপরোক্ত নম্বরে ফোন করতে পারেন।
             প্রকাশনীতে বইটি সেরা বইয়ের সম্মান স্বর্ণকলম ২০২৫ পেয়েছে ।










































































