শ্রীশ্রী মদনমোহন জিউ মন্দির, উড়িয়া গোস্বামী বাড়ি, শান্তিপুর, নদিয়া
শ্যামল কুমার ঘোষ
রামচন্দ্র গোস্বামীর পুত্র রাধাবল্লভ গোস্বামী (বাচস্পতি ) পুরীধাম ত্যাগ করে শান্তিপুরে এসে বসবাস করতে থাকেন। সেজন্য তিনি শান্তিপুরে উড়িয়া গোস্বামী নামে পরিচিত হন। তিনি আসবার সময় ধাতুময় শ্রীশ্রী নৃত্যগোপাল বিগ্রহ নিয়ে আসেন। পরে শ্রীশ্রী মদনমোহন বিগ্রহও একই মন্দিরে প্রতিষ্ঠা করা হয়। মন্দিরে আনুমানিক ৩০০ বছর ধরে নিত্যগোপাল বিগ্রহ সহ মদনমোহন বিগ্রহের নিত্যসেবা, ভোগ ও সন্ধারাতিসহ পূজা হয়ে আসছে। এছাড়া বিভিন্ন তিথিতে বিভিন্ন বৈষ্ণব-উৎসবও পালন করা হয়। দোল উৎসবে শ্রীশ্রী শ্যামচাঁদ বিগ্রহ, বারোয়ারি পূজার প্রতিমা ও অন্যান্য বিগ্রহ সহ এই বিগ্রহকে মন্দিরের বাইরে মাঠ-প্রাঙ্গণে মঞ্চে বসিয়ে 'ডালিধরা' অনুষ্ঠান পালন করা হয়। এখানে উল্লেখ্য, রাধাবল্লভ গোস্বামী বাচস্পতি ছিলেন খাঁদের গুরু।
শান্তিপুরের উড়িয়া গোস্বামী বাড়িতে যেতে হলে শিয়ালদহ থেকে শান্তিপুর লোকাল ধরুন। রেলপথে শান্তিপুরের দূরত্ব ৯৩ কি মি। ট্রেনে সময় লাগে ঘন্টা আড়াই। স্টেশন থেকে রিকশায় বা টোটোতে পৌঁছে যান উড়িয়া গোস্বামী বাড়ি। ৩৪ নং জাতীয় সড়ক শান্তিপুরের ওপর দিয়ে গেছে। তাই বাসে বা গাড়িতেও যেতে পারেন।
সহায়ক গ্রন্থাবলি :
১. পশ্চিমবঙ্গ ভ্রমণ ও দর্শন : ভূপতিরঞ্জন দাস
২. রাসোৎসব - ২০১৫ উপলক্ষে শান্তিপুর বিগ্রহবাড়ি সমন্বয় সমিতি কর্তৃক প্রকাশিত পুস্তিকা
----------------------------------
শান্তিপুরের উড়িয়া গোস্বামী বাড়িতে যেতে হলে শিয়ালদহ থেকে শান্তিপুর লোকাল ধরুন। রেলপথে শান্তিপুরের দূরত্ব ৯৩ কি মি। ট্রেনে সময় লাগে ঘন্টা আড়াই। স্টেশন থেকে রিকশায় বা টোটোতে পৌঁছে যান উড়িয়া গোস্বামী বাড়ি। ৩৪ নং জাতীয় সড়ক শান্তিপুরের ওপর দিয়ে গেছে। তাই বাসে বা গাড়িতেও যেতে পারেন।
শ্রীশ্রী মদনমোহন জিউ মন্দির, উড়িয়া গোস্বামী বাড়ি |
শ্রীশ্রী মদনমোহন ও শ্রীশ্রী নিত্যগোপাল বিগ্রহ |
শ্রীশ্রী মদনমোহন বিগ্রহ |
সহায়ক গ্রন্থাবলি :
১. পশ্চিমবঙ্গ ভ্রমণ ও দর্শন : ভূপতিরঞ্জন দাস
২. রাসোৎসব - ২০১৫ উপলক্ষে শান্তিপুর বিগ্রহবাড়ি সমন্বয় সমিতি কর্তৃক প্রকাশিত পুস্তিকা
----------------------------------
আমার ইমেল : shyamalfpb@gmail.com প্রয়োজনে যোগাযোগ করতে পারেন।